ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কিভাবে অনলাইনে আবেদন করবেন
আমাদের এই দৌড়ঝাপের দুনিয়াতে সকলেই কিন্তু কোন না কোন সময় ব্যস্ততার জন্য বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের আশ্রয় নিয়ে থাকি বাস, ট্রেন, অটো, আবার কেউ কেউ হয়তো নিজস্ব বাইক অথবা স্কুটি কিংবা যাদের কাছে একটু বেশি টাকা পয়সা আছে তারা কিন্তু নিজস্ব প্রাইভেটকার কিনে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার ব্যবস্থা করছেন | এক্ষেত্রে কিন্তু সকলেরই রোডে গাড়ি চালাবার নিজস্ব লাইসেন্স বানিয়ে নেওয়ার আইন রয়েছে ভারত সরকারের তরফ থেকে অর্থাৎ আপনি যদি আপনার গাড়িটিকে রোডে চালাতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই আপনার নিজস্ব ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে তাহলে কিন্তু আপনি আপনার গাড়িটিকে রোডে ব্যবহার করতে পারবেন |
এখানে লাইসেন্স বলতে দুই ধরনের লাইসেন্স রয়েছে একটি হলো দুই চাকার লাইসেন্স আবার একটি হল চার চাকার লাইসেন্স অর্থাৎ আপনি যদি চার চাকার গাড়ি চালাতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে আলাদা লাইসেন্স থাকতে হবে আর আপনি যদি দু চাকার লাইসেন্স বানাতে চান তাহলে আপনার লাইসেন্সটাই আলাদা হবে |
ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাবার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
প্রথমে কিন্তু আপনাকে সরাসরি ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হবে না সে ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু নিয়মাবলী রয়েছে প্রথমে আপনাকে লার্নার এর জন্য আবেদন করতে হবে সেক্ষেত্রে আবেদন করার জন্য আপনাকে কিছু ডকুমেন্টস প্রয়োজন পড়বে |
আপনি আপনার বয়সের প্রমাণপত্র হিসেবে যে ডকুমেন্টগুলি দেবেন
-
আপনার স্কুল সার্টিফিকেট দিতে পারেন
-
আপনার বাচ্চাটি ফিকেট দিতে পারেন
-
আপনার আধার কার্ড দিতে পারেন
-
প্যান কার্ড দিতে পারেন ( এর মধ্যে যেকোনো একটি বয়সের প্রমাণপত্র হিসেবে আপনি দিতে পারেন |
আপনার ঠিকানায় প্রমাণপত্র হিসেবে দিতে হবে
-
আপনার ভোটার কার্ড
-
আধার কার্ড
-
রেশন কার্ড
-
এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জের কোন সার্টিফিকেট থাকলে এগুলো কি আপনি আপনার ঠিকানার প্রমাণপত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন |
অন্যান্য ডকুমেন্টগুলি
-
আপনাকে 4 নম্বর ফরম ফিলাপ করে দিতে হবে
-
দুই কপি পাসপোর্ট মাপের রিসেন্ট তোলা ছবি
-
আপনার রক্তের রিপোর্ট |
এবার আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন | এইভাবে আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটার ও ল্যাপটপের সাহায্যে বাড়িতে বসেই সহজেই ড্রাইভিং লাইসেন্স বানিয়ে ফেলতে পারবে যদিও ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাবার জন্য আপনাকে অনলাইন সেন্টারে যেতে হয় আপনি বাড়িতে বসেই কিন্তু এখন আমাদের দেওয়া এই পদ্ধতি গুলির মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স বানিয়ে ফেলতে পারবেন আর ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অবশ্যই কিন্তু আপনাকে tiral দেখাতে হবে অর্থাৎ ড্রাইভিং করে দেখাতে হবে আর এইর মাধ্যমে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স বানিয়ে ফেলতে পারবেন আমাদের ইনফরমেশনটাই যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কিন্তু আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন এবং আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন |।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের গুরুত্ব : আপনি যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করেন তবে অবশ্যই কিন্তু আপনাকে আপনাদের দৃষ্টিকে যেখানে কালেক্টর অফিস রয়েছে যেখানে গিয়ে নিজে ড্রাইভ করে তাদের দেখাতে হবে হ্যাঁ আমি ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের জন্য যোগ্য আপনারা আমাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স বানিয়ে দিই আপনাদের লোকাল সিটিতে এমন অনেক সেন্টার পেয়ে যাবেন যেখান থেকে আপনারা ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য টেস্ট করে নিতে পারবেন আপনি যদি দুই চাকার ড্রাইভিং লাইসেন্স বানান অর্থাৎ বাইকের ড্রাইভিং লাইসেন্স বানান সে ক্ষেত্রে আপনাকে ৩৫ বছর পর্যন্ত লাইসেন্সটা ভ্যালিডিশন দেওয়া থাকবে অর্থাৎ ৩৫ বছর পর্যন্ত আপনি ওই লাইসেন্সের বাইক চালাতে পারবেন তারপরে গিয়ে আপনাকে রেনুয়াল করতে হবে এবং আপনারা যদি চার চাকার জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন পড়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই লাইট মোটরসের জন্য প্রথম আবেদন করতে হবে অর্থাৎ হালকা গাড়ি চালাবার Legal লাইসেন্স এই লাইসেন্স দিয়ে আপনি 25 বছর ধরে হালকা গাড়ি চালাবার পারমিশন পাবেন | তার থেকে ঠিক দু’বছর পর অর্থাৎ আপনি লাইট মোটরসের লাইসেন্স বানাবার ঠিক ২ বছর লাইসেন্সের বয়স হলে আপনি কমার্শিয়াল গাড়ি চালাবার লাইসেন্স পেয়ে যাবেন অর্থাৎ মাল টানা গাড়ি আর এর ঠিক দু’বছর পর আপনি হেবি লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন |
তো বন্ধুরা এই ভাবেই মূলত ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করার পদ্ধতিটিকে অবলম্বন করে আপনারা সহজেই ড্রাইভিং লাইসেন্স বানিয়ে নিতে পারবেন এবার আপনার পছন্দ করতে হবে আপনি কোন ড্রাইভিং লাইসেন্সটির জন্য আবেদন করবেন আপনি কি দুই চাকার বৈধ লাইসেন্সের জন্য আবেদন করবেন নাকি চার চাকার লাইফ মোটরসের জন্য আবেদন করবেন। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনাদের কাছে তবে এদের যে খরচ হয়েছে তা সম্পূর্ণ আলাদা আলাদা প্যাকেজ সিস্টেমে রয়েছে |