কনটেন্ট মার্কেটিং কি ?
কন্টেন্ট মার্কেটিং হলো ব্র্যান্ড, প্রোডাক্ট, বা সেবা প্রচারের এবং প্রচারণার জন্য কনটেন্ট ব্যবহার করা। এটি একটি ডিজিটাল মার্কেটিং প্রয়োজনীয়তা যা আপনার ব্যবসায়ের প্রকাশিত কনটেন্টের মাধ্যমে আপনার প্রচার করার সাথে আপনার কাস্টমারের সাথে সম্পর্ক স্থাপনে সাহায্য করে।
কনটেন্ট মার্কেটিং করার জন্য আপনি বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট ব্যবহার করতে পারেন, যেমন:
1. স্বাভাবিক প্রকাশনা: এই ধরণের কনটেন্টে আপনি ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল, নিউজলেটার, ইমেজ, ভিডিও, পডকাস্ট ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। এই প্রকারের কনটেন্ট আপনার স্বত্বের ওয়েবসাইট, ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হয়। এই ধরনের কনটেন্টে আপনি প্রায় সংস্থার বিশেষজ্ঞদের সাথে ব্যাক্তিগতভাবে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন এবং তাদের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারেন।
2. সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট: সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনি প্রকাশিত কনটেন্টে টেক্সট পোস্ট, ছবি, ভিডিও, স্লাইডশো, স্টোরি, লাইভ ভিডিও ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। এই ধরণের কনটেন্টে আপনি আপনার পাবলিক সামর্থ্যের সাথে নিকট সম্পর্ক করতে পারেন এবং তাদের সাথে বিভিন্ন প্রকারের সাম্প্রতিক সাম্প্রদায়িক যোগাযোগ রক্ষা করতে পারেন।
3. ইমেল মার্কেটিং: ইমেল মার্কেটিংে আপনি ইমেল প্রকাশিত কনটেন্টে ব্যবহার করতে পারেন, যেগুলি আপনার সংস্থার কাস্টমারের বিশেষজ্ঞদের কাছে প্রেরণ করতে পারে। ইমেল মার্কেটিংে আপনি প্রকাশিত কনটেন্ট দ্বারা গ্রাহকদের উপকারগুলি বোঝাতে পারেন, নতুন প্রোডাক্ট বা প্রচার-প্রচারণা প্রদান করতে পারেন, এবং আপনার প্রাচীরর বিক্রয় বা কনভারশন পর্যাপ্ত স্তরে উন্নতির পথ নির্ধারণ করতে পারেন।
4. সামাজিক মিডিয়া স্ট্রেটেজি: আপনার কনটেন্ট মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের জন্য একটি সমর্থক সামাজিক মিডিয়া স্ট্রেটেজি বিকাশ করতে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলির সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন। এটি আপনার কনটেন্ট মার্কেটিং ক্যাম্পেইন সার্ভ করতে পারে, এটি যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্র্যান্ডের সকল অনুভূতি এবং রঙের সাথে সাম্প্রদায়িকভাবে সংযোগ করতে পারেন।
কনটেন্ট মার্কেটিং আপনার ব্র্যান্ড বা সংস্থার অনুভূতি, বিশেষজ্ঞদের ভেবে বিকাশ করতে এবং গ্রাহকদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে, যাতে সেইমাত্র গ্রাহকগুলি স্থায়ি হয়।
কন্টেন্ট মার্কেটিং কোথায় কোথায় কাজে লাগে ?
এসিও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট কিভাবে লিখবেন ?
1. মূল কীওয়ার্ড সংক্রান্ত গবেষণা: আপনি যেই কন্টেন্ট তৈরি করবেন, তা নিয়ে প্রথমে গভীরভাবে গবেষণা করুন। আপনি কি বিষয়ে লেখতে চান সেই বিষয়ের প্রায় ব্যবহৃত মূল কীওয়ার্ড অনুসন্ধান করুন। এটি কোন কীওয়ার্ডের জন্য আপনি বিশেষভাবে মূল্যবান এবং প্রতিস্পর্ধাত্মক ভাষা উপস্থাপন করার সাথে সাথে আপনি প্রায়ই সার্চ ইঞ্জিনে উচ্চ রেঙ্কিং পেতে সাহায্য করতে পারেন।
2. উচ্চ মানের ব্যবহারকারীর সাথে যোগাযোগ করা: আপনার কন্টেন্ট কীভাবে উপকারী এবং মানসম্পন্ন হবে, তা নিশ্চিত করতে উচ্চ মানের ব্যবহারকারীরা কেমন ব্যাখ্যা করেন, তা বিচার করুন। তারা যে বিষয়ে রাজি তা নির্ধারণ করতে আপনার কন্টেন্টে কোন প্রশ্ন আছে তা উপর ভিত্তি করে আপনার কন্টেন্টে উত্তর দিন।
3. মুল কীওয়ার্ডে ভিত্তি করা: কন্টেন্টে মূল কীওয়ার্ডগুলি প্রয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার মূল কীওয়ার্ডগুলি পারাপার বা কন্টেন্টের মধ্যে একইসাথে সাধারণভাবে ব্যবহার করুন। সেইমাত্র গুরুত্বপূর্ণ এটি আপনার কন্টেন্টের বাস্তবিক পরিমাণে সীমাবদ্ধকরণ করতে সাহায্য করতে পারে।
4. দর্শকগণের মতামত মানা: আপনি যদি প্রতিক্রিয়া এবং মতামত সমর্থন করেন, তবে দর্শকগণ আপনার কন্টেন্ট সর্বাধিক মূল্যবান মনে করতে পারে। তাদের মতামতের ভিত্তিতে পরবর্তী ক
ন্টেন্ট তৈরি করার চেষ্টা করুন এবং তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন যদি তা প্রয়োজন হয়।
5. স্বত্বের লিংক ব্যবহার করা: আপনি স্বত্বের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে আপনার কন্টেন্টে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এটি আপনার ওয়েবসাইটের লেজ বৃদ্ধি করতে এবং আপনার কন্টেন্টে আরও প্রবেশপথ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
6. কন্টেন্টে গ্রাফিক এবং মিডিয়া ব্যবহার করা: স্বাভাবিকভাবে গ্রাফিক, চিত্র, ভিডিও, অডিও ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করুন। এই মিডিয়া উপস্থাপন করার মাধ্যমে আপনি আপনার কন্টেন্ট আরও আকর্ষণীয় করতে পারেন এবং পাঠকদের সাথে সাধারণভাবে একটি সংস্পর্শ স্থাপন করতে সাহায্য করতে পারেন।